সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্র বহিপীর: নৈরাশ্যবাদী চিন্তার ইতিবাচক বিবর্তন

Keywords:
অস্তিত্ববাদ, নাস্তিক্যবাদ, সূর্যাস্ত আইন, হতাশাবাদ, বিবর্তন, ইতিবাচকতা, আশাবাদ, মানবতা, শুভবোধAbstract
বিশ শতকের আত্মমর্যাদাসম্পন্ন যুক্তিবাদী আধুনিক নারীর প্রথা ভাঙার অভিযান বহিপীর (১৯৬০)। সৈয়দ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্র (১৯২২-১৯৭১) এ নাটকের একাধিক চরিত্র বিভিন্ন কারণে হতাশাগ্রস্ত হয়ে চরম অস্তিত্ব সংকটে ভুগেছে যা তাদের বিশিষ্টতা দান করেছে। সংকট ও এর গতিধারা নাটকটিকে চেতনার বিবর্তনে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যা গবেষণা দ্বারা পর্যালোচিত হওয়ার তাগিদ দেয়। সোরেন কিয়ের্কেগার্ডের মতে, ঈশ্বর ও ধর্মীয় কাজে নিয়োজিত হয়েই ব্যক্তি মুক্তির স্বাদ পায়। জাঁ-পল সাত্রের্র মতে, মানুষ যেমন মানুষের ধ্বংসের জন্য দায়ী, তেমন মানুষই পারে মানুষের জন্য সর্বোচ্চ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে। ফ্রেডরিক নীৎশেও মনে করেন, ইচ্ছাশক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে সর্বোচ্চ বিকশিত সত্তায় উত্তীর্ণ হয়ে মানুষই পারে মানবিকতার শীর্ষে প্রতিষ্ঠিত হতে। গুণগত গবেষণা পদ্ধতিতে এই গবেষণাপত্রে প্রথমত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্র বহিপীর নাটকে প্রধান চরিত্রগুলোর হতাশাগ্রস্ত হওয়ার মূল কারণগুলো দেখানো হয়েছে। দ্বিতীয়ত এ হতাশা বা নৈরাশ্যবাদের ইতিবাচক বিবর্তনের মৌলিক দর্শন সন্ধান করা হয়েছে।

Downloads
Published
Issue
Section
License
Copyright (c) 2025 সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka

This work is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivatives 4.0 International License.